Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অর্জনসমূহ

আমাদের অর্জনসমূহ

 

দেশের উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের জন্য নির্ভরযোগ্য ও হালনাগাদ তথ্য সরবরাহ করা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর দায়িত্ব। জাতীয় ও স্থানীয় পরিকল্পনা প্রণয়নে নিয়োজিত পরিকল্পনাবিদ, সরকারি-বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য নিয়মিতভাবে বিভিন্ন তথ্য  সংগ্রহ, সংকলন ও প্রকাশের দায়িত্ব বিবিএস পালন করে আসছে। সম্প্রতি জাতীয় পরিসংখ্যান উন্নয়ন কৌশলপত্র (National Strategy for the Development of Statistics- NSDS) এবং পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ প্রণয়ন করা হয়েছে। ফলে বিবিএস-এর কাজের পরিধি সম্প্রসারিত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিবিএস এর সাংগঠনিক কাঠামো পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে এবং একে আরো শক্তিশালী ও যৌক্তিকীকরণের কাজ চলছে। পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ এর ৬ ধারার আওতায় বিভিন্ন শুমারি ও আর্থ-সামাজিক এবং জনমিতিক ক্ষেত্র সমূহে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে।

 

ইতোমধ্যে প্রকাশিত হালনাগাদ রিপোর্টসমূহের মধ্যে ন্যাশনাল একাউন্টস স্ট্যাটিসটিক্স  রিপোর্ট ২০১৭-১৮, কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ-২০১৭, Bangladesh Sample Vital Statistics 2017, Labor Force Survey Bangladesh 2016-2017, Bangladesh Strategic Plan on Agriculture and Rural Statistics (2016-2030),   Urban areas in Bangladesh, Report on the Opinion Survey on Power Supply  2016-2017 \45 Years of Agriculture Statistics on Major Crops (Aus, Aman, Boro, Jute and Wheat), Preliminary Report on Household Income and Expenditure Survey 2016(New),  Analytical Report on Methodologies of Crops Estimation & Forecast and Private Stock of Food Grain Survey 2016-2017, An assessment  on Coverage of Basic Social Services in Bangladesh (ECBSS 1st round), Report on CWS 2016,  প্রবাস আয়ের বিনিয়োগ সম্পর্কিত জরিপ ২০১৬, Investment from Remittance (SIR) 2016, Bangladesh Disaster-related Statistics-2015 অন্যতম।

  

এছাড়া নিয়মিত ভাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে ১২৬ টি ফসলের উৎপাদন হিসাব মাঠ পর্যায় হতে সংগ্রহ করে বিবিএস-এর প্রধান অফিসে প্রাক্কলন করা হচ্ছে। মাঠ পর্যায় হতে ভূমি ও সেচ পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রতি মাসে মূল্য ও মজুরি পরিসংখ্যান মাঠ পর্যায় হতে সংগ্রহ করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্প্রেডশিট (সফট কপি) ও হার্ডকপি হিসেবে ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়। এই তথ্য ব্যবহার করে ভোক্তার মূল্য সূচক ও মূল্যস্ফীতি নিরূপণ ও প্রকাশ করা হয়।

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে অন্তর্ভুক্ত করে সমন্বিত কৃষি শুমারি ২০১৮ এর প্রস্তুতিমূলক কাজ চলছে। ইতোমধ্যে জোনাল অপারেশনের প্রস্তুতিমূলক কাজ, বিভিন্ন জেলায় কৃষি শুমারি ২০১৮ সংক্রান্ত সুধীজনদের সমন্বয়ে সেমিনার অনুষ্ঠান, প্রিটেস্ট কার্যক্রম, প্রশ্নপত্র প্রণয়নের কাজ চলমান রয়েছে। শেষ হয়েছে তাঁত শুমারি ২০১৮ ও খানা শুমারি ২০১৮।

 

মনিটরিং দ্যা সিচুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবিপ্রকল্পের আওতায় সারা দেশে নির্বাচিত ২,০১২ টি নুমনা এলাকা হতে ১১ ধরণের তফসিলের মাধ্যমে সংগৃহিত তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশের Vital Statistics নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হয়।

 

তাছাড়াও বিবিএস-এর নিয়মিত প্রকাশনা যেমন পরিসংখ্যান পকেট বইপরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ এবং মাসিক পরিসংখ্যান বুলেটিন নিয়মিতভাবে প্রকাশ করা হয়।

 

২০১৩ সালের মার্চ-মে মাসে বাংলাদেশে তৃতীয় অর্থনৈতিক শুমারির তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।  শুমারির আওতায় মোট ৬৬টি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে যার মধ্যে ০১টি National Report  ০১টি Administrative Report ও ৬৪ টি Zilla Report  অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ প্রকল্পের আওতায় বিজনেস রেজিস্টার (BusinessRegister) প্রস্তুত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান প্রণয়নের প্রধান কাঠামো হিসেবে ব্যবহৃত হবে। বিজনেস রেজিস্ট্রারে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, আইনগত কাঠামো, কার্যাবলির ধরণ, নিয়োজিত জনবলের সংখ্যা, বাৎসরিক গড় উৎপাদন, মোট সম্পদের পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য থাকবে।

 কমিউনিটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১-এর তথ্য ব্যবহার করে ১৪ (চৌদ্দ) টি মনোগ্রাফ এবং ০১ (এক) টি পপুলেশন প্রজেকশন প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় বিবিএস-এর ওয়েবসাইটে  Redatam software ও শুমারি ২০১১ এর প্রাথমিক উপাত্ত আপলোড করা হয়েছে যা মাধ্যমে ব্যবহারকারীগণ তাদের চাহিদামত টেবিল, গ্রাফ, চার্ট ইত্যাদি প্রস্তুত করতে পারবেন।

 

প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় কার্যালয় ও জেলা কার্যালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক উপজেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি নিয়মিতভাবে শুমারি ও জরিপের মাঠ পর্যায়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করে।